29 Aug, 2016 * Editor: Dipankar Dutta * Email: deepankar_dutta@yahoo.co.in * Mobile: 9891628652 * Delhi

গত সংখ্যার পাঠ-প্রতিক্রিয়া

Kobi Sudip : শূন্যকাল -১৪ এর প্রথম পাতা থেকে চমক, খুব ভালো লাগলো। কবিতাগুলো অনন্য।

Pijush Biswas : এবারের শূন্যকালের সংখ্যা অভিনব, ভিডিও লিঙ্ক দিয়ে কবিতা প্রকাশকে সাধুবাদ জানাতে হয়। অডিও ভিজুয়াল কবিতাকে আরো বিস্তার দিতে পারে।  কবিকন্ঠ একটি ডকুমেন্টেশন ও বটে।  ইতিহাস হয়ে থাকুক এই মুহূর্তগুলো।

Anindya Sanyal : এ'ভাবে ট্যুরিস্ট হয়ে নিজের অতীতে ...............চিপসের প্যাকেট .................. দারুণ @সব্যসাচী সান্যাল

Barin Ghosal : 'অনর্গল কথার ভেতরে খদ্যোৎ ওড়ে' ... আর সেই চকমকিতেই তো তোর কবিতা মাথা বদলায়। তোর ভাবনা থেকে আমার ভাবনায় বসে রে পাগলা। @সব্যসাচী সান্যাল

Pijush Biswas : সমস্ত দিনের শেষে সন্ধ্যা আসে, মানুষ খুঁজে যায় তার প্রাপ্য, বিষয়ের ঝুলি থেকে যে সব রূপ ঝরে পড়ে, সেই রূপ এসে মৌখিক হল আর আমিও নিমেষে হারিয়ে ফেললাম বিষয় ও কষ ! @ সব্যসাচী সান্যাল

Swapan Roy : উনুনের পাশে, দুধের পাতিলে ছিল
বিকেলের দুধ, এখন সে ঘুরে ফিরে সুখ হয়ে গেছে…এইতো কবিতা, কেন যে এত অধরা হয়ে থাকে! ধন্যবাদ সব্য!! @সব্যসাচী সান্যাল

সব্যসাচী সান্যাল : আমার সৌভাগ্য স্বপনদা।  ইউ মেড মাই ডে।

Subha Adhya : পজন্ম অন্নত কুয়োর ধারে বসে মত্ত অনর্গল কথায়। তীব্র ইতিহাস। @ সব্যসাচী সান্যাল

সব্যসাচী সান্যাল : ডালরিম্পল এর ফ্রম দ্য হোলি মাউন্টেন --পড়তে পড়তে লেখা--কিছু রেফারেন্স রয়েছে । ডিসপ্লেসমেন্ট-এর, মানুষ ও ইতিহাসের। ধন্যবাদ শুভ।

Ashoke Tanti : ডেভিড আর বাথশীবার কাহিনী থেকে "ট্যুরিস্ট হয়ে নিজের অতীতে"। ক্লান্তি আর হতাশার মাঝে উদযাপনহীন সুখ থাকে, রাস্তা বলে কিছুই থাকে না। @ সব্যসাচী সান্যাল

সব্যসাচী সান্যাল : ধন্যবাদ অশোক বাবু। ভাল থাকবেন।

Pijush Biswas : অসাধারণ এই অনুভূতি আর চির উজ্জল ভাষা ছেনে নেওয়া মন্থন। শরীরের ভিতর অচেনা শরীর — তুমি তোমার মতই অতলস্পর্শ। @রবীন্দ্র গুহ

Swapan Roy : ক্যা বাত হ্যায় রবীন দা!
চাই বা না চাই, শব্দের ভিতর শব্দ শেষ-অব্দি নিঃশব্দ !
প্রণাম রইলো! @ রবীন্দ্র গুহ

Ashoke Tanti : রবীন্দ্র গুহর মধ্যে অন্য এক রবীন্দ্র গুহ। তাঁর এতো বিনম্র অথচ দৃপ্ত উচ্চারণ আগে পড়িনি। @ রবীন্দ্র গুহ

Atri Bhattacharya : অদ্ভুত জমাট ও ঝাঁঝালো একটা লেখা, ক্রুশের গায়ে আঁটোসাটো ক'রে আটকানো পা জোড়া যেন পেরেকের প্রেমে পড়েছে। @ রবীন্দ্র গুহ

Pijush Biswas : কোন চেহারায় আটকে যায় নজর, কোন বুকে আটকে যায় আঙ্গুল, আকার আটকে ধরে, আকার বিকার নিরাকার সবটাই বড় বেশী ভঙ্গুর। -পাঞ্চ লাইন। বাহ । @ জপমালা ঘোষরায়

Subha Adhya : নেশা & পেশা @ জপমালা ঘোষরায়

Swapan Roy : এক বিস্তারিত কবিতা'র জগতে চলে গেলাম! ধন্যবাদ, জপমালা!   @ জপমালা ঘোষরায়

Ashoke Tanti : সময় ও মিথের এই সুস্পষ্ট পাঠ অন্য কিছু হয়ে ওঠে, বেঁচে থাকার মধ্যে মহাকাব্যিক জীবন একটা কৌতুকপূর্ণ রেফারেন্স হিসেবে উঠে এসেছে। ভাল লাগল। @ জপমালা ঘোষরায়

Jaya Choudhury : গদ্যের মত... কান্নায় কান্নায় এত কানাকানি হয়, ভারতনাট্যমে গলে যায় তাহাদের মাস্কারা দুচোখের সোডিয়াম আত্নার নুন চিনি সব। @ জপমালা ঘোষরায়

Pijush Biswas : বহুত খুব ভাই ---
কে যে কিভাবে মাদুরের যাদু তবে বহমান বহমান
বাখুদা, তেরী অঙরাইয়া, ইয়াদ হ্যায় তেরী বো
অঙরাইয়া, মার হি ডালা, অর ইয়ে অদা, বাখুদা  @ ইন্দ্রজিৎ দত্ত

Swapan Roy : "আমি সূচের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রার্থনা করি.."এমন নিজস্ব উচ্চারণ আরো তৈরি হোক! @ ইন্দ্রজিৎ দত্ত

Subha Adhya : সেই এপ্রিল মাসের জুনীয় ছবি ! @ ইন্দ্রজিৎ দত্ত

Kajari Gayen : 1 aar 3 :) :)   @ ইন্দ্রজিৎ দত্ত

Sonali Banerjee : দারুণ লাগল, সবকটাই।  @ ইন্দ্রজিৎ দত্ত

Barin Ghosal : 'স্যাঁতসেতে কবিতায় রোদ পড়লে কবিতার আওয়াজ ওঠে' ... মাইরি পীযূষ এভাবে বলে আমাকে বসিয়ে দিলি কবিতা শুনতে। ও হোয় রে ! @ পীযূষকান্তি বিশ্বাস

Swapan Roy : আর রাতের পর রাত জাগিয়ে
প্রতিটা পিক্সেলে তার টসটসে রস ভরে দিতে পারে। সাবাশ! @ পীযূষকান্তি বিশ্বাস

Pijush Biswas : পড়তে পড়তে শ্বাস বন্ধ হয়ে আসে -- টইটম্বুর, রাতটম্বুর, শ্বাসটম্বুর, 'খুলে দাও প্রিয়া খুলে দাও বাহুডোর'। @ সোনালী মিত্র
Swapan Roy : ফুল অফ পাওয়ার যাকে বলে! জোরদার শব্দের ব্যবহার করা হয়েছে এমন দক্ষতার সঙ্গে যে কবি পড়তে বাধ্য করেন, অনেক শুভেচ্ছা কবির জন্য! @ সোনালী মিত্র

Subha Adhya : রাধাভাব ও কৃষ্ণভাব জাগালে একসাথে সোনালী দি।  @ সোনালী মিত্র

Ashoke Tanti : মানুষের আচরণ এবং প্রত্যাশার মধ্যে এক স্বেচ্ছাসেবী বিচ্ছিন্নতা কৃষ্ণবিবরের মতো জেগে আছে। কবি শক্তিশালী ভাষাতে সেই বিচ্ছিন্নতাকে জারণ করেছেন। @ সোনালী মিত্র

Arghya Dutta : এই ভাষা বিপজ্জনক
যুবতীরা দুপুরে একা একা
এই ভাষায় নামবেন না..... বাহ!!  @নীলাব্জ চক্রবর্তী

Pijush Biswas : "কামানের থেকে এক শ্লীলতার দূরত্বে
পাখিদের ফটোগ্রাফ ওড়ে..."
ঝুলে আছে সম্ভামনাময় টারগেট এক শটে মেরে দেওয়া কয়েকটা বুল !
@ নীলাব্জ চক্রবর্তী

Nilabja Chakrabarti : Pijush বাবু... :)

Subha Adhya : বিপজ্জনক শুধুই নয়, এই লেন্স শ্যুট করে ! @নীলাব্জ চক্রবর্তী

Nilabja Chakrabarti : ভালো লাগলো... এগুলোই প্রাপ্তি... পুরস্কার।

Swapan Roy : এই কবিতাটা আরেকদিন লেখা হবে
যখন জাহাজ জাহাজ শব্দে
শ্রেণী ছেড়ে যায়...
কবিতা এ ভাবেই নিজের আবহ নিয়ে আসে, এমন এক পাঠে নীলাব্জ নিয়ে যায় যে আমি ক্রমশই দূরবর্তী হ'তে থাকি!  @নীলাব্জ চক্রবর্তী

Nilabja Chakrabarti :  অনেক ধন্যবাদ স্বপন দা... কাছাকাছি... থাকবেন...

Pijush Biswas : নিপাট - নিখাদ, ভালো লেখা
পথ খোলা থাকে। পথকে খোলা রাখতে হয়। @ সুবীর সরকার

Swapan Roy : পথ খোলা থাকে। পথকে খোলা রাখতে হয়।
ঘটনাক্রম ছুঁয়ে নামছে অবসাদ ভাঙা রেলিং। আমরা হাসপাতালের
দিকে - এ ভাবে এক নিরাসক্ত বিষাদ তৈরি করা কম কথা নয়! সুবীর মুগ্ধতা রইলো!  @ সুবীর সরকার

Nirmal Chakrabarty : কবিতা ভালো লাগেনি--এলোমেলো কথা।  @ সুবীর সরকার

Pijush Biswas : ভালো কবিতা -- বেড়ালের বাক্স ভেঙ্গে কাচের টুকরোগুলো / এগিয়ে আসছে / বেশ তাৎপর্যপূর্ণ --আগুনে জ্বলতে জ্বলতে প্রবেশ করছি--বেশ ভালো ভাবনার প্রকাশ। @ রিমি দে

Swapan Roy : রিমি বরাবরই আমায় অবাক করে! "মিসেস গ্রেগরির দিকে দেবতারা কর্কশ আঁকছেন" এর ভেতরে বদলে যাওয়া বিন্যাসের মজা রয়েছে! রিমি, আবার ভাল লাগালে! @ রিমি দে

Nirmal Chakrabarty : কবিতা ভালো হয়েছে। @ রিমি দে

Jaya Choudhury : দ্বিতীয় টি চূড়ান্ত।  @ রিমি দে

Pijush Biswas : শালিকের এই এস্টেটের ওপর বাইক যাচ্ছি - বেশ ভালো লেগেছে।  @ রাধে ঘোষ

Subha Adhya : ব্যাঙ ও কলসি কথা @ রাধে ঘোষ

Swapan Roy : রাধে, জমিয়ে দিয়েছো! বাংলা ভাষার এমন চলন সালামযোগ্য! @ রাধে ঘোষ

Pijush Biswas : ফাঁকা ঘরে মনে পড়ছে তোমার গন্ধ - আমি তো চোখ বন্ধ করেও দেখতে পাচ্ছি।  শমীক ষান্নিগ্রাহী

Swapan Roy : "জামা তৈরির প্রস্তুতি পর্বে শিখে নাও তার হাত সেলাই", কবির এমন লেখায় যে আনন্দ হয় আর প্রাপ্তি, আমায় বাঁচিয়ে রাখে সে সব...লিখে যা পাগলা! @ শমীক ষান্নিগ্রাহী

Ashoke Tanti : "চারটে দেওয়াল
জানালা খুলে দেয় পরবর্তী দিনের জন্য" --
বয়স, জাতি, বর্ণ এবং লিঙ্গ নিরপেক্ষ এক অনাবিল অবলোকন। @ শমীক ষান্নিগ্রাহী

Samik Shannigrahi : Bandura Pore Dekho

Swapan Roy : valo laglo shamik, bahudin pore tor kabita poRlam!  @ শমীক ষান্নিগ্রাহী

Barin Ghosal : চমৎকার লাগল পায়েলী। আমার আশাতীত। নগমা ছলক রহি হ্যায় ...  @ পায়েলী ধর

Pijush Biswas : এ কবির কবিতা প্রথম বার পড়ছি। ভালো লেগেছে -
"তেমন কোনও মৌরস ভিজিয়ে দেয়নি কৃষ্ণখাত।
ওখানেও জানি সন্ধি থাকে।
থাকে পর্দা ঢাকা অনুরাগ।"
একটা আবেশ আছে। অজানা আবেগে নিমগ্ন ভালোবাসার কথা।  @ পায়েলী ধর

Swaraj Mukherjee : Tomar Kabita o Shilpakarma BHORER BHARAT e ami prakash korechhi. Ami jani bartaman prajanmer kabider bhire tumi ujjwal nakshtra hoye thakbe. Tai takho bandhu Payeli. Tomaar jonye subhechhar anta nei.  @ পায়েলী ধর

Jhinuk Khan Talukdar : "কোনও কোনও সুত্রে নিজেরই কেবল পুনর্জন্ম হয়" রোমাঞ্চ, সুন্দর, প্রাসঙ্গিক। আরও লেখা চাই।  @ পায়েলী ধর

Swapan Roy : আমি পায়েলী'র কবিতা আগে পড়িনি, আমার তো ভালই লাগলো! "বৃষ্টি ভাগ হল। সাথে কিছু নিষিদ্ধ সমস্রোত।" এই তো কবিতা!  @ পায়েলী ধর

Nirmal Chakrabarty : কবিতা ভালো হয়েছে।  @ পায়েলী ধর

দেবজিৎ : দারুণ লিখেছিস.. বিশেষ করে প্রথমটা দুর্দান্ত... তৃতীয়টা দারুণ ...  @ পায়েলী ধর

Jaya Choudhury : "একে একে শূন্য... শূন্যে শূন্যে ক্ষয়....
অতঃপর রূপান্তরের কথা....." বলিষ্ঠ।   @ পায়েলী ধর

Pijush Biswas : পুরো ওয়েবসাইটের এই কবিতাটাকে আমার শ্রেষ্ঠ মনে হয়েছে। কেন যে বেশী পাঠক এলো না বুঝতে পারলাম না। আবার বলছি বেস্ট কবিতা বারান্দা। এটাই আমার কাছে আসল কবিতার রূপ। ভাবাচ্ছে। @ কুমারেশ তেওয়ারী

Subha Adhya : তিনটেই অসাধারণ। @ কুমারেশ তেওয়ারী

Pijush Biswas : "কেবল খুলে দিতে পারি গান
লেন বাইলেন গাছের সমান -" বাহ !  @ ফারাহ্ সাঈদ

Pijush Biswas : চিরাচরিত সেই পুরানো স্বাদ। মাটির গন্ধ।

একটা পাখীর মৃতদেহ
খুবলে যাচ্ছে আরেকটা পাখী

খুলে যাচ্ছে কবিতার জানালারা।  @ শুভ আঢ্য

Swapan Roy : "সেখানে দরাজ আঙুলে আমি
তাদের বন্যা শেখাই কারণ, গাজরের ফলন দেখেনি তারা কোনোদিন..."
এই দেখাই কবিতা'র দেখা! কবিতা যাকে পায় সে এ ভাবেই দেখে! সাধু!!  @ শুভ আঢ্য

Ashoke Tanti : বাঁজা জমিতে সৃষ্টির বিষণ্ণ অনুপস্থিতির প্রতিক্রিয়া।  @ শুভ আঢ্য

Subha Adhya : অসংখ্য ধন্যবাদ

Swapan Roy : প্রথম কবিতাই পরের কবিতার মেজাজ তৈরি করে দিল, পড়তে বাধ্য করলো! যে রাস্তায়, কারোর বউ দাঁড়িয়ে চান করছে বলে
ভিড় জমে, সেখান থেকেই শুরু হয় বাগান.....এই বাগানটায় নিয়ে যাবে আমায়?  @ শুভ আঢ্য

Subha Adhya : অনেক ধন্যবাদ স্বপন দা :)

Arghya Dutta : উফ্!!!!  @ দীপঙ্কর দত্ত

Pijush Biswas : বার বার ছিড়ে ভুড়ে বেরিয়ে আসে কবিতার অন্ত্র তন্ত্রেরা। দীপংকর দা এতই সাহসী কবি, বাংলা ভাষাকে দুমড়িয়ে মুচড়িয়ে নতুন ফর্মে লিখে ফেলেন অমোঘ কবিতাদের।
চুল্লুবাংলু
এতদ্ব্যতীত আছে রাত চাট্টে বিশ, ঢুলু বেজিনিরা
তদ্ তদ্ সোয়ামীরে শেষ ডাক ডাকে অয় কুত্তার বীজ
কেষ্টর ক্লথ মিলে তালা, দুঃশাসনের হ্যাঁচকা পাক খেয়ে খেয়ে ল্যাংঠা

এর মধ্যে কোন বীর্যের কথা নেই, শুধু সুপ্ত বীজের পাঁক খেয়ে ওঠার কথা আছে, আগ্রাসনের সুনামীর কথা আছে। ফাটিয়ে দিয়েছে বস।   @ দীপঙ্কর দত্ত

Subha Adhya : বার চারেক পড়ার পর তক্রিবন মঞ্জিলের কাছাকাছি যাওয়া গেল কয়েক পা।   @ দীপঙ্কর দত্ত

Swapan Roy : দীপঙ্কর তার পাঠককে বলে হয় আমায় পড়ো, নইলে পড়ো না! আমি ওর পাঠক, ওর অন্য উচ্চারণ আমায় টানে, আমি ওর মত লিখিনা, তবু! লোমে সাপরক্তের রগুড়ে বেহতরীন সে বেহতরীন ফ্যানা ফ্যানা শ্যাম্পু মজিলো...এমন লেখা দীপঙ্কর বাংলা কবিতাকে দিয়েছে, ধন্যবাদ দীপঙ্কর!   @ দীপঙ্কর দত্ত

Ankur Saha : bhaalo laaglo, Ramit Dey!!! onek notun aalo felechho tumi chenaa boiTir oporey. aabaar boiTi poRbo tomaar lekhaar songe miliye. aamaar mugdhotaa jaanaai. khub bhaalo theko, Ramit Dey!!

তীর্থ প্রসাদ চক্রবর্তী : অসাধারণ বিশ্লেষণ এক অসাধারণ আত্মজীবনীর।  @ রমিত দে

Pranab K Chakraborty : pdf download kore nilam. Lekhata jomiye porbo bole. Asadharon sanjojan. Shuvechha roilo.  @ রমিত দে

Pijush Biswas : আমার তো ধরাছোঁয়ার বাইরে এই আলোচনা। কিছু কিছু লেখা পড়ে আমি পাঠকামি লিখি বটে, কিন্তু এই বিশ্লেষণ আর অধ্যবসায়...স্যালুট জানাতে হয়। ভেরি গুড রমিত বাবু।  @ রমিত দে

Arghya Dutta : '...নাকি সেই পরিসরের মাঝে জল ছিটিয়ে জিইয়ে রাখা আমাদের প্রতিটা জন্মদিন ?' -- একথা আমিও ভেবেছি :)  @ রমিত দে

Arghya Dutta : মুগ্ধ হলাম।  @ রমিত দে

Swapan Roy : এমন লেখা রমিত ছাড়া কে লিখবে! অভিনন্দন রমিত!  @ রমিত দে

Ishan Umbra : বাংলা মঙ্গলঃ চে মঙ্গল।    @ প্রণব চক্রবর্তী

Pijush Biswas : খুব ভালো আলোচনা, কবির প্রতিও আগ্রহ বাড়ে, লেখকের ও সাবজেক্ট সম্পর্কে অনেক জানাশোনা বোঝা যায়। শূন্যকাল-কেও ধন্যবাদ এই রকম বৈচিত্র আনার জন্য।   @ প্রণব চক্রবর্তী

Prabhat Mukherjee : leukaemia akranto e-somoyer Bangla sahityo, medha-dhi-esha ekhon alokbarsho paschaate, Anannyo-r lekha mone koriye dyay Jogesh Dutta-r sei bikhyato mime-act ---amara aappraan dourochhi, egochhi na, pichiye jaachi, pichiye jaachi, pichiye gechi, a perennial non-achievers we have become  @ প্রণব চক্রবর্তী

Arghya Dutta : কী পড়লাম!! অনন্য রায়ের কবিতা সম্বন্ধে কোনো ধারণাই ছিল না। লজ্জা!!!  @ প্রণব চক্রবর্তী

Pijush Biswas : দারুণ লেখা অমিতাভ দা। দারুণ বিশ্লেষণ। কবি ও কবিতার প্রকৃত ছবি ধরা পড়ে, পাঠক ও নতুন আগ্রহ পায়। দেখি কবে নিজের মত করে এর স্বাদ নিতে পারি।  @ অমিতাভ মৈত্র

Pijush Biswas : মাণিক বাবুর সাথে আমার পরিচয় নেই, রিমি দের সাথেও নেই। তবে কোথাও যেন আমি একটা লিঙ্ক, মানে কমন ফ্যাক্টর খুঁজে পাচ্ছি। অন্যরাও হইয়তো পাবেন। লেখক ও কবি দুজনকেই অভিনন্দন। বই দুটি সমাদৃত হোক।  @ মাণিক সাহা

Rimi Dey : শূন্যে সবার কবিতা শুনলাম। কবিতার ধরনে কারুর সাথে কারুর মিল নেই। তবে আর দিল্লীর কবিতা কেন ! হোক বাংলা কবিতা। প্রত্যেকেই নিজস্বতায় ভাস্বর।  (কবি কণ্ঠে কবিতা প্রসঙ্গে)

Pijush Biswas : চিনলো না কবিতাটি অসাধারণ, কিন্তু যেহেতু এটি একটি দিল্লির কবি লিখেছেন তাই কলকাতা বা ঢাকার কবিদের জানার আগ্রহ কম। কি মহৎ বাংলা কবিতা হয়ে উঠতে পারে এই বিদেশে, এ তাদের কল্পানাতীত। গৌতম দাশগুপ্ত আমাদের সময়কার গুরুত্বপূর্ণ কবি। মাঝে মাঝে মনে হয় তিনি কিছু কিছু কবিতায় দাদা অমিতাভ দাশগুপ্তকেও ছাপিয়ে যান ।   (কবি কণ্ঠে কবিতা প্রসঙ্গে)